লেখক পরিচিতিঃ তপন সিংহের (২ অক্টোবর ১৯২৪ – ১৫ জানুয়ারি ২০০৯) জন্ম কলকাতায়। প্রমীলা ও ত্রিদিবেশ সিংহের পঞ্চম সন্তান। শিক্ষা ভাগলপুর ও কলকাতায়, ফিজিক্সে এমএসসি। কর্মজীবনের শুরু নিউ থিয়েটার্স ও ক্যালকাটা মুভিটোন স্টুডিয়োয় শব্দযন্ত্রী হিসাবে; পরে লন্ডনের পাইনউড স্টুডিয়োয়। 'অঙ্কুশ' (১৯৫৪) ছবি দিয়ে কাজ শুরু। চতুর্থ ছবি 'কাবুলিওয়ালা' থেকে সর্বভারতীয় খ্যাতি। ক্রমশ বিশ্বপরিচিতি, দেশে ও বিদেশে বহু সম্মান ও পুরস্কার লাভ। শ্রেষ্ঠ ভারতীয় ছবির জন্য রাষ্ট্রপতির স্বর্ণপদক পেয়েছেন একাধিক বার, পেয়েছেন শ্রেষ্ঠ পরিচালকের পুরস্কার। পেয়েছেন দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কারও। কিছু উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রঃ কাবুলীওয়ালা (১৯৫৬), ক্ষুধিত পাষাণ (১৯৬০), গল্প হলেও সত্যি (১৯৬৬), হুইল চেয়ার (১৯৯৪), ডটার্স অফ দিস সেঞ্চুরি (২০০১) ও অন্য আরও অনেক।
মানিক-মৃণাল-ঋত্ত্বিক স্বীয় চলচ্চিত্র কর্মের মধ্য দিয়ে যেমন প্রতিফলিত তেমনই বহুধা আলোচিত পত্রে, প্রবন্ধে, সন্দর্ভে। তুলনায় তপন সিংহ অনেকাংশে অনালোচিত। অথচ বাংলা চলচ্চিত্রে তাঁর স্বাক্ষর সুমুদ্রিত।
শমীক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সম্পাদনায় তপন সিংহের ভাবনার বলয়, মননের ব্যাপ্তি, চিন্তার গতিপ্রকৃতির প্রত্যক্ষ সংস্পর্শে আসার সুযোগ লাভ করলো বৃহত্তর পাঠক। গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে পরিচালকের ‘স্মৃতিকথা’, স্থান পেয়েছে ‘নিজের ছবি তৈরী বিষয়ে’ আলোচনা। চলচ্চিত্র-সমাজ-সাহিত্যের বহুধা আলোচনা এবং বিভিন্ন সময়ের সাক্ষাৎকার পরিচালক থেকে ব্যক্তি-তপন সম্পর্কে গূঢ় পরিচিতি দেয়। গানের ব্যবহার সম্পর্কিত রচনা ও চলচ্চিত্রপঞ্জি গ্রন্থটিকে সম্পূর্ণতা দান করেছে।
Weight:894 gm
VARIANT | SELLER | PRICE | QUANTITY |
---|
লেখক পরিচিতিঃ তপন সিংহের (২ অক্টোবর ১৯২৪ – ১৫ জানুয়ারি ২০০৯) জন্ম কলকাতায়। প্রমীলা ও ত্রিদিবেশ সিংহের পঞ্চম সন্তান। শিক্ষা ভাগলপুর ও কলকাতায়, ফিজিক্সে এমএসসি। কর্মজীবনের শুরু নিউ থিয়েটার্স ও ক্যালকাটা মুভিটোন স্টুডিয়োয় শব্দযন্ত্রী হিসাবে; পরে লন্ডনের পাইনউড স্টুডিয়োয়। 'অঙ্কুশ' (১৯৫৪) ছবি দিয়ে কাজ শুরু। চতুর্থ ছবি 'কাবুলিওয়ালা' থেকে সর্বভারতীয় খ্যাতি। ক্রমশ বিশ্বপরিচিতি, দেশে ও বিদেশে বহু সম্মান ও পুরস্কার লাভ। শ্রেষ্ঠ ভারতীয় ছবির জন্য রাষ্ট্রপতির স্বর্ণপদক পেয়েছেন একাধিক বার, পেয়েছেন শ্রেষ্ঠ পরিচালকের পুরস্কার। পেয়েছেন দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কারও। কিছু উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রঃ কাবুলীওয়ালা (১৯৫৬), ক্ষুধিত পাষাণ (১৯৬০), গল্প হলেও সত্যি (১৯৬৬), হুইল চেয়ার (১৯৯৪), ডটার্স অফ দিস সেঞ্চুরি (২০০১) ও অন্য আরও অনেক।
মানিক-মৃণাল-ঋত্ত্বিক স্বীয় চলচ্চিত্র কর্মের মধ্য দিয়ে যেমন প্রতিফলিত তেমনই বহুধা আলোচিত পত্রে, প্রবন্ধে, সন্দর্ভে। তুলনায় তপন সিংহ অনেকাংশে অনালোচিত। অথচ বাংলা চলচ্চিত্রে তাঁর স্বাক্ষর সুমুদ্রিত।
শমীক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সম্পাদনায় তপন সিংহের ভাবনার বলয়, মননের ব্যাপ্তি, চিন্তার গতিপ্রকৃতির প্রত্যক্ষ সংস্পর্শে আসার সুযোগ লাভ করলো বৃহত্তর পাঠক। গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে পরিচালকের ‘স্মৃতিকথা’, স্থান পেয়েছে ‘নিজের ছবি তৈরী বিষয়ে’ আলোচনা। চলচ্চিত্র-সমাজ-সাহিত্যের বহুধা আলোচনা এবং বিভিন্ন সময়ের সাক্ষাৎকার পরিচালক থেকে ব্যক্তি-তপন সম্পর্কে গূঢ় পরিচিতি দেয়। গানের ব্যবহার সম্পর্কিত রচনা ও চলচ্চিত্রপঞ্জি গ্রন্থটিকে সম্পূর্ণতা দান করেছে।