লেখক পরিচিতিঃ নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ী ১৯৫০ সালের ২৩ নভেম্বর পাবনা জেলার গোপালপুর গ্রামে (বর্তমানে বাংলাদেশ) জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সংস্কৃত ভাষায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ভারতীয় মহাকাব্য ও পুরাণের একজন বিশেষজ্ঞ।
বলা হয় যে, যা মহাভারতে নেই তা অন্য কোথাও নেই। মহাভারত ধারণ করে আছে সমস্তকে। এ যেন প্রত্ন-হরফে আধুনিক বাণী। এই আধুনিকতা অতীতের, সমসময়ের, অনাগতকালের। চলিষ্ণু জীবনপ্রবাহের মতো। বর্তমান গ্রন্থ নিছক পুরাণগাথা হয়ে ওঠেনি-বরং তার্কিক ও বিশ্লেষণী দৃষ্টিপথে ‘মহাভারত’ হয়ে উঠেছে একালীন। বিভিন্ন ক্ষেত্রে কূট প্রশ্ন উত্থাপন একদিকে যেমন লেখক-মনীষার মৌলিকতা-প্রকাশক, অপরপক্ষে তেমন তা নিষ্ঠ পাঠকের মননে নবচেতনা সঞ্চারী। নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ির প্রজ্ঞা অনুসন্ধিৎসু হয়েছে রাজনীতির ঘূর্ণাবর্তে, সমষ্টি চেতনায় আবৃত একক ব্যক্তি-স্বরে, নারীকথনের দ্রোহে। লেখকের কথায়, "..আমার প্রতিজ্ঞা ছিল- মহান্ এবং ভারবান্ (মহত্ত্বাদ্ ভারবত্ত্বাচ্চ) এই মহাভারতের মহাকাব্যিক তথা ধর্মীয় আবরণ ভেদ করে তাকে মানুষের সহজ বুদ্ধির অধিগম্য করে তুলবো।" তবে এই নব সৃষ্টির সূতিকাগার পাশ্চাত্য intellect সঞ্জাত নয়- মহাভারতকে তারই অন্তর্গত মৌল প্রমাণ দিয়ে ধারন করার প্রয়াস ঘটেছে। সংবাদ প্রতিদিন এর সাপ্তাহিক ‘রোববার’ এ ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত লেখনির বর্তমানে কয়েক খন্ডে গ্রন্থরূপলাভ বাংলা গ্রন্থ-ভান্ডারে মূল্যবান সংযোজন।
Weight:622 gm
VARIANT | SELLER | PRICE | QUANTITY |
---|
লেখক পরিচিতিঃ নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ী ১৯৫০ সালের ২৩ নভেম্বর পাবনা জেলার গোপালপুর গ্রামে (বর্তমানে বাংলাদেশ) জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সংস্কৃত ভাষায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ভারতীয় মহাকাব্য ও পুরাণের একজন বিশেষজ্ঞ।
বলা হয় যে, যা মহাভারতে নেই তা অন্য কোথাও নেই। মহাভারত ধারণ করে আছে সমস্তকে। এ যেন প্রত্ন-হরফে আধুনিক বাণী। এই আধুনিকতা অতীতের, সমসময়ের, অনাগতকালের। চলিষ্ণু জীবনপ্রবাহের মতো। বর্তমান গ্রন্থ নিছক পুরাণগাথা হয়ে ওঠেনি-বরং তার্কিক ও বিশ্লেষণী দৃষ্টিপথে ‘মহাভারত’ হয়ে উঠেছে একালীন। বিভিন্ন ক্ষেত্রে কূট প্রশ্ন উত্থাপন একদিকে যেমন লেখক-মনীষার মৌলিকতা-প্রকাশক, অপরপক্ষে তেমন তা নিষ্ঠ পাঠকের মননে নবচেতনা সঞ্চারী। নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ির প্রজ্ঞা অনুসন্ধিৎসু হয়েছে রাজনীতির ঘূর্ণাবর্তে, সমষ্টি চেতনায় আবৃত একক ব্যক্তি-স্বরে, নারীকথনের দ্রোহে। লেখকের কথায়, "..আমার প্রতিজ্ঞা ছিল- মহান্ এবং ভারবান্ (মহত্ত্বাদ্ ভারবত্ত্বাচ্চ) এই মহাভারতের মহাকাব্যিক তথা ধর্মীয় আবরণ ভেদ করে তাকে মানুষের সহজ বুদ্ধির অধিগম্য করে তুলবো।" তবে এই নব সৃষ্টির সূতিকাগার পাশ্চাত্য intellect সঞ্জাত নয়- মহাভারতকে তারই অন্তর্গত মৌল প্রমাণ দিয়ে ধারন করার প্রয়াস ঘটেছে। সংবাদ প্রতিদিন এর সাপ্তাহিক ‘রোববার’ এ ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত লেখনির বর্তমানে কয়েক খন্ডে গ্রন্থরূপলাভ বাংলা গ্রন্থ-ভান্ডারে মূল্যবান সংযোজন।